যুবদলের নেতা সুজনকে বহিষ্কার করায় পরবর্তী সময়ে বিষয়টি রাজনৈতিক নেতাবৃন্দ, কর্মী ও সমর্থকরা কি ভাবে নিচ্ছেন ?

গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলা শাখার যুবদলের নেতা মোঃ রেজোয়ান হোসেন (সুজন) কে সদস্য সচিব পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। অন্যান্যদের ক্ষেত্রে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ আসলে শোকজ ও তদন্ত কমিটি গঠন করা হলেও সুজনের ক্ষেত্রে এসব নিয়ম মানা হয়নি।
এবং উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, সুজনের বহিষ্কার আদেশে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের সুনির্দিষ্ট কারণে বহিষ্কার কথাটি দৃশ্যমান ভাবে উল্লেখ না থাকায় চলছে নানাধরণের গুঞ্জন। অনেকেই আবার সরাসরি রাজনৈতিক কারণ হিসাবে দেখছেন।
প্রবীণ নেতাদের মন্তব্য ও দাবি :
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রবীণ নেতারা এটি অত্যান্ত দুঃখজনক ঘটনা দাবি করে বলেন সুস্পষ্ট ভাবেই বোঝা যাচ্ছে জাতীয়তাবাদের রাজনৈতিক শক্তিশালী অবস্থানকে দূর্বল করতে চক্রান্তের জ্বালে সুজনকে ফাঁসিয়ে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিএনপি'র প্রতিষ্ঠাতা আমরণ সভাপতি'র দায়িত্ব ছিলেন সুজনের পিতা মরহুম মজিবর রহমান চেয়ারম্যান।
বর্তমানে সাদুল্লাপুরে বিএনপি'র রাজনৈতিক অঙ্গন-এ অনেক পরিবর্তন ঘটেছে লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বিএনপি'র রাজনীতিতে কিছু ঘৃণিত মনমানসিকতার ব্যাক্তিরা অনুপ্রবেশ করে ব্যাক্তিগত স্বার্থশক্তি বৃদ্ধি করতে নোংরা মানসিকতার বহিঃপ্রকাশ ঘটাচ্ছেন। যা বিএনপি'র মূলধারার রাজনৈতিক শক্তিশালী অবস্থানকে দূর্বল ও ধ্বংসের পরিকল্পনা চলছে। তাদের চক্রান্তের পরিকল্পনার শিকার হচ্ছেন সাদুল্লাপুরের বিএনপি'র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মরহুম মজিবর রহমান চেয়ারম্যানের পরিবারের সদস্যরা সহ তৃণমূলের ত্যাগী নেতাকর্মীরা যা আগামীতে দলের জন্য মোটেও মঙ্গলজনক নয়।
আমরা প্রবীণ নেতা হিসাবে কেন্দ্রীয় কমিটির নিকট সুষ্ঠ তদন্তসাপেক্ষে দ্রুত দলের বৃহত্তর স্বার্থে সুজনের বহিষ্কার আদেশ প্রত্যাহার করে পূনরায় দায়িত্ব প্রদানের জন্য আহবান জানাচ্ছি।
নবীন নেতাদের মন্তব্য ও দাবি :
নবীন অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতারা বলেন মোঃ রেজোয়ান হোসেন সুজন ভাইয়ের মতো একজন দক্ষ বিচক্ষণতা সম্পূর্ণ নির্যাতন নিপিড়ন জেল জুলুমের শিকার ত্যাগী নেতার দলীয় শৃংখলা ভঙ্গের সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়ায় বহিষ্কারাদেশে আমরা অত্যান্ত মর্মাহত হয়েছি।
সাদুল্লাপুরের বিএনপি'র রাজনীতিতে সুজন ভাইয়ের ভূমিকা ও গুরুত্ব অপরিসীম। ভাইয়ের হাত ধরেই জাতীয়তাবাদের আদর্শ ও নীতিকে বুকে ধারণ করে ছাত্র রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে এ পর্যন্ত ভাইয়ের নেতৃত্বে দলীয় নির্দেশনায় আন্দোলন সংগ্রাম সফল করে আসছি এবং ভাইয়ের রাজনৈতিক নেতৃত্ব অনুকরণ করে চলায় আজ আমরা তৃণমূল ও উপজেলা পর্যায়ে অঙ্গসহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতা হয়ে নেতৃত্ব দিতে পারছি।
আমরা মনে করি দলের বৃহত্তর স্বার্থে ও সাদুল্লাপুরের বিএনপি'র রাজনীতিতে সুজন ভাইয়ের গুরুত্ব অপরিসীম এজন্য আপনার লিখুনির মাধ্যমে আমরা তৃণমূল পর্যায়ের নবীন রাজনৈতিক নেতা হিসাবে কেন্দ্রীয় কমিটির নিকট দাবি ও অনুরোধ জানাচ্ছি কেন্দ্রীয় কমিটি কর্তৃক তদন্ত কমিটি গঠন করত সুষ্ঠ তদন্তসাপেক্ষে বহিষ্কার আদেশ প্রত্যাহার করে দলের বৃহত্তর স্বার্থে পূণরায় মোঃ রেজোয়ান হোসেন (সুজন) ভাইকে স্বপদে দায়িত্ব প্রদান করা হোক।
সুজনের পরিচয় :
মোঃ রেজোয়ান হোসেন (সুজন) সাদুল্লাপুর শহরস্থ সাদুল্লাপুর গ্রামের সম্ভ্রান্ত ও সর্বজনীন পরিচিত একটি রাজনৈতিক পরিবারে তার জন্ম হয়। পিতা মরহুম মজিবর রহমান ও মাতা: মোছাঃ রেহেনা রহমানের কোল আলো করে ১৯৮১ সালের ১৮-ই সেপ্টেম্বর তারিখে জন্ম গ্রহণ করেন।
সুজনের পিতার পরিচিতি ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব:
পিতা মরহুম মজিবর রহমান তিনি স্বাধীনতার পূর্বে ও স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে গাইবান্ধা জেলার সাদুল্লাপুর উপজেলাধীন ৯ নং বনগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
চেয়ারম্যান হিসাবে জনসাধারণের সেবা ও সামাজিক উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডে বিশেষ অবদান রাখায় উপজেলার বাহিরেও অনেক সুনাম অর্জন করেন এবং সর্বজনীন ভালোবাসার ও পছন্দের পরিচিত ব্যাক্তি ছিলেন মরহুম মজিবর রহমান চেয়ারম্যান।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শে উজ্জীবীত হয়ে যুক্ত হন জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি'র রাজনীতিতে এবং সাদুল্লাপুর উপজেলা শাখায় বিএনপি'র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করে মৃত্যুর আগ মুহুর্ত পর্যন্ত সর্বত্র পর্যায়ের বিএনপি ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী, সমর্থকদের নিয়ে শক্তিশালী সংগঠন হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন তিনি।
সুজনের রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও ভূমিকা :
মোঃ রেজোয়ান হোসেন (সুজন) এই সম্ভ্রান্ত ও রাজনৈতিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করার সুবাধে কি ভাবে রাজনীতি করতে হয় সাদুল্লাপুরের মাটির ঘ্রাণে হাঁটাহাঁটি পা পা করে বেড়ে ওঠার পাশাপাশি জাতীয়তাবাদের আদর্শে সামনের সারিতে থেকে সক্রিয় ভূমিকা রেখে
নেতাকর্মীদের বুক দিয়ে আগলে রাখতে হয় পরিবারের কাছ থেকে সেই শিক্ষা অর্জন করেন।
ছাত্র জীবনেই পড়াশোনার পাশাপাশি পরিবারের ন্যায় বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শ ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তিনবারের সফল প্রধানমন্ত্রী, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি'র চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও আগামীর রাস্ট্রনায়ক জাতীয়তাবাদের অহংকার দেশরত্ন তারেক রহমানের হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে সংগঠনের নীতি আদর্শ বুকে ধারণ করেই রাজনীতি করে আসছেন তিনি।
মোঃ রেজোয়ান হোসেন (সুজন) কলেজ অঙ্গন-এ সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের নৈতিক অধিকার আদায়ের আন্দোলন সহ কলেজ শাখায় ও সাদুল্লাপুর উপজেলায় ছাত্রদল কে শক্তিশালী সংগঠন হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ও অবদান রাখায় কলেজ ও কলেজের বাহিরে নেতকর্মীদের মনে আস্থা, বিশ্বাস, ভরসা অর্জন করেন।
মোঃ রেজোয়ান হোসেন (সুজন) ১৯৯৬ সালে জাসাস - গাইবান্ধা জেলা শাখার নির্বাচিত সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, সাদুল্লাপুর ডিগ্রি কলেজ শাখার, সাধারণ সম্পাদক ও জাসাস, সাদুল্লাপুর উপজেলা শাখার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৮ সালে সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য সংগ্রাম পরিষদের সাদুল্লাপুর ডিগ্রি কলেজ শাখার - আহবায়ক এর দায়িত্ব পালন করেন। ২০০০ সালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, সাদুল্লাপুর ডিগ্রি কলেজ শাখার নির্বাচিত সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৪ সালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সাদুল্লাপুর উপজেলা শাখার সহ-সভাপতি হিসাবে গুরুত্বপূর্ণ ভাবে দায়িত্ব পালন করায় ২০১০ সালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাদুল্লাপুর উপজেলা শাখার সভাপতি ও গাইবান্ধা জেলা শাখার সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১২সালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সাদুল্লাপুর উপজেলা শাখার পূণরায় আহবায়কের দায়িত্ব পালন করেন। এবং ২০২১ সালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল, সাদুল্লাপুর উপজেলা শাখার সদস্য সচিব ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি'র সাদুল্লাপুর উপজেলা শাখার সদস্য পদে দায়িত্ব পালন করেন। ছাত্র জীবন থেকেই দলীয় আন্দোলন সংগ্রাম সফল করা সহ সাদুল্লাপুরে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি'র রাজনৈতিক অবস্থানকে শক্তিশালী করতে পরিবারের ন্যায় সক্রিয় ভাবে সামনের সারিতে থেকে সততা, নিষ্ঠা ও দক্ষতার সহিত নেতৃত্ব প্রদানের মাধ্যমে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালিত করে আসছেন মোঃ রেজোয়ান হোসেন (সুজন)।
সেই ছাত্র জীবনে রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে দলীয় নির্দেশনায় রাজনৈতিক কর্মসূচী আন্দোলন সংগ্রাম সফল করা শুরু করে ২০২১ পরবর্তী সময়ে শতবাধা নির্যাতন নিপিড়নের সম্মুখীন হয়েও সববাধা উপেক্ষা করে দলীয় নির্দেশনায় আন্দলোন সংগ্রাম চালিয়ে জান। এবং ভোট চুরির মাধ্যমে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে রাখা সৈর স্বাসক শেখ হাসিনা কে পদত্যাগের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত করার দাবিতে গড়ে ওঠা ২০২৪ এর আন্দোলন সংগ্রামে সদস্য সচিবের দায়িত্ব পালন কালে দলীয় নির্দেশনা মোতাবেক গাইবান্ধা জেলা ও সাদুল্লাপুর উপজেলায় আন্দোলনকে বেগবান করতে সামনের সারিতে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ায় সৈর স্বাসক শেখ হাসিনার পেটোয়া বাহিনীর দ্বারা নির্যাতিত ও মিথ্যা ভিত্তিহীন মামলায় জেল জুলুমের শিকার হতে হয় সুজনকে।
সুজনের বড় ভাইয়ের পরিচিতি ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব:
মোঃ রেজোয়ান হোসেন সুজনের বড় ভাই মোঃ শফিউল ইসলাম স্বপন জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি'র সাদুল্লাপুর উপজেলা শাখার সাবেক সভাপতি ও বর্তমান উপজেলা আহবায়ক কমিটির ২নং সদস্যের দায়িত্বে আছেন এছাড়াও সাদুল্লাপুর শহরের সফল ব্যাবসায়ী এবং ব্যাবসায়ীক সংগঠন সাদুল্লাপুর বনিক সমিতির সভাপতি'র দায়িত্ব পালন সহ পরিবারের সকলকে নিয়ে সার্বক্ষণিক অসহায় দুঃস্থ শ্রমজীবী মানুষের সেবা করা সহ উপজেলার বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডের কাজ করে যাচ্ছেন।
পিতার ন্যায় নেতৃত্ব প্রদানের দক্ষতা ও নেতাকর্মীদেরকে বুকদিয়ে সবসময় আগলে রাখা সহ সর্বজনীন পরিচিত হওয়ায় সাদুল্লাপুর উপজেলা ও এগারো ইউনিয়নের তৃণমূল পর্যায়ের সকল নেতাকর্মীরা মোঃ শফিউল ইসলাম স্বপন কে তার পিতার মৃত্যু পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি'র সাদুল্লাপুর উপজেলা শাখার সভাপতি'র দায়িত্ব প্রদান করেন। দলীয় নির্দেশনায় পিতার ন্যায় সততা ও নিষ্ঠার সহিত দায়িত্ব পালন করেন।
২০০৭ সাল পরবর্তীতে সময়ে তাকে সাদুল্লাপুরে বিএনপি'র রাজনৈতিক শক্তি দূর্বল ও ধংশের লক্ষ্যে জাতীয়তাবাদের রাজনীতিতে হটাৎ অনুপ্রবেশকারী চক্রান্তকারীরা পরিকল্পনা মাফিক অর্থের বিনিময়ে নীল নকশাকার মাধ্যমে চক্রান্ত করে সভাপতি পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় । সভাপতির পদ হারালেও আদর্শ থেকে বিন্দু পরিমান বিচ্যুত না হয়ে নেতাকর্মীদেরকে নিয়ে দলীয় নির্দেশনা মোতাবেক সকল আন্দোলন সংগ্রাম সহ দলীয় কার্যক্রম পরিচালিত করে আসছেন তিনি।
সুজনের আর এক বড় ভাইয়ের পরিচয় ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব:
মোঃ রেজোয়ান হোসেন সুজনের আর এক বড় ভাই মোঃ শহিদুল ইসলাম সেলিম তিনি যুবদলের, সাদুল্লাপুর উপজেলা শাখার সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্বে ছিলেন।
সুজনের বড় বোনের পরিচয় ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব :
মোঃ রেজোয়ান হোসেন সুজনের বড় বোন মোছাঃ রাবেয়া আহসান মিথুন তিনি সাদুল্লাপুর ডিগ্রি কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মহিলা দল সাদুল্লাপুর উপজেলা শাখায় সাবেক প্রতিষ্ঠা সাধারণ সম্পাদক পদের দায়িত্বে ছিলেন।
সুজনের ছোট ভাই আত্মীয় স্বজনের রাজনৈতিক মতাদর্শ ও সম্পৃক্ততা:
মোঃ রেজোয়ান হোসেন সুজনের ছোট ভাই রাব্বির আহমেদ শুভ সহ নিকটতম আত্মীয় স্বজনরেরাও জাতীয়তাবাদের আদর্শের রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্তত হয়ে কেন্দ্রীয়, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন পর্যায়ে বিএনপি ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
তৃণমূল কর্মী সমর্থকের মন্তব্য ও দাবি :
এছাড়াও বিএনপি ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের তৃণমূল পর্যায়ের কর্মীসমর্থকরাও সুজনকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া বিষয়টি একটি ভুল সিদ্ধান্ত হিসাবে দেখছেন যা দলের বৃহত্তর স্বার্থকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে বলছেন।
তারা আরও জানান মোঃ রেজোয়ান হোসেন সুজনের বহিষ্কার একটি রাজনৈতিক ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত হলেও এর পিছনে যে কারণ রয়েছে তা নিয়ে স্পষ্ট ধারণা প্রয়োজন। সুজনের পরিবার ও তাঁর নেতৃত্বে গড়ে ওঠা সংগঠনের অবদান বিবেচনায় নিয়ে কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষ থেকে একটি সুষ্ঠু তদন্ত এবং বহিষ্কার আদেশ প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।
