ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক মেডিকেল শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের চিঠির তীব্র নিন্দা ও বিক্ষোভ

সরকারি ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের শিক্ষার্থীরা গত ৩০ জুন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিতর্কিত চিঠির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে। তারা অভিযোগ করেছেন, ওই চিঠি দীর্ঘদিনের বৈষম্য ও অনিয়মকে প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়ার ষড়যন্ত্রমূলক উদ্যোগ। শিক্ষার্থীরা অবৈধভাবে ভুয়া ডিগ্রীপ্রাপ্ত চিকিৎসকদের পুনরায় স্বীকৃতি দেয়ার প্রচেষ্টার কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছেন এবং চিঠিটি অবিলম্বে বাতিল করার দাবি জানিয়েছেন। এছাড়া ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় বিদ্যমান বৈষম্য দূর করতে পৃথক আইন প্রণয়ন ও স্বতন্ত্র কাউন্সিল গঠনেরও জোর দাবি তুলেছেন। তারা জানিয়েছেন, ৩৬ বছর পরও এই সেক্টরের জন্য কোনো নিজস্ব কাউন্সিল গঠন হয়নি। ১৯৯৬ সালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বিএমডিসির আদলে একটি পৃথক কাউন্সিল গঠনের নির্দেশনা দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। এছাড়া হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকরা বর্তমানে নানা সমস্যায় জর্জরিত থাকলেও তারা বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। শিক্ষার্থীরা কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, অবৈধ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সার্টিফিকেট ব্যবসার পুনরায় চালুর চেষ্টা তাদের সহ্য হবে না। গত ৩০ জুন থেকে তারা বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন পালন করছেন এবং ৬ জুলাই কালো কাপড় বেঁধে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেন। প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থী আহসান হাবীব বলেন, ‘অবৈধ চিঠি বাতিল না হওয়া এবং আইন না প্রণয়ন হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলমান থাকবে।’ শিক্ষার্থীরা দ্রুততম সময়ে এই তিন দাবি মানা না হলে বৃহৎ আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন— ১. বিতর্কিত ও অবৈধ চিঠি বাতিল, ২. বৈষম্যহীন চিকিৎসা শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য পৃথক আইন (অর্ডিন্যান্স) প্রণয়ন, ৩. স্বতন্ত্র ও কার্যকরী ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক কাউন্সিল গঠন।
সরকারি ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের শিক্ষার্থীরা গত ৩০ জুন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিতর্কিত চিঠির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে। তারা অভিযোগ করেছেন, ওই চিঠি দীর্ঘদিনের বৈষম্য ও অনিয়মকে প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেওয়ার ষড়যন্ত্রমূলক উদ্যোগ।
শিক্ষার্থীরা অবৈধভাবে ভুয়া ডিগ্রীপ্রাপ্ত চিকিৎসকদের পুনরায় স্বীকৃতি দেয়ার প্রচেষ্টার কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছেন এবং চিঠিটি অবিলম্বে বাতিল করার দাবি জানিয়েছেন। এছাড়া ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা ব্যবস্থায় বিদ্যমান বৈষম্য দূর করতে পৃথক আইন প্রণয়ন ও স্বতন্ত্র কাউন্সিল গঠনেরও জোর দাবি তুলেছেন।
তারা জানিয়েছেন, ৩৬ বছর পরও এই সেক্টরের জন্য কোনো নিজস্ব কাউন্সিল গঠন হয়নি। ১৯৯৬ সালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বিএমডিসির আদলে একটি পৃথক কাউন্সিল গঠনের নির্দেশনা দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। এছাড়া হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকরা বর্তমানে নানা সমস্যায় জর্জরিত থাকলেও তারা বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন।
শিক্ষার্থীরা কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, অবৈধ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সার্টিফিকেট ব্যবসার পুনরায় চালুর চেষ্টা তাদের সহ্য হবে না। গত ৩০ জুন থেকে তারা বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন পালন করছেন এবং ৬ জুলাই কালো কাপড় বেঁধে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেন।
প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থী আহসান হাবীব বলেন, ‘অবৈধ চিঠি বাতিল না হওয়া এবং আইন না প্রণয়ন হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলমান থাকবে।’
শিক্ষার্থীরা দ্রুততম সময়ে এই তিন দাবি মানা না হলে বৃহৎ আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন—
১. বিতর্কিত ও অবৈধ চিঠি বাতিল,
২. বৈষম্যহীন চিকিৎসা শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য পৃথক আইন (অর্ডিন্যান্স) প্রণয়ন,
৩. স্বতন্ত্র ও কার্যকরী ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক কাউন্সিল গঠন।