মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি চলছে

জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি চলছে। আজ মঙ্গলবার (১ জুলাই) এ শুনানি অনুষ্ঠিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে ট্রাইব্যুনালের তিন সদস্যের একটি বিচারিক প্যানেল শুনানি পরিচালনা করছেন। প্যানেলের অন্য দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারপতি মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী। এদিন সকালে সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। তিনি বর্তমানে গ্রেফতার অবস্থায় রয়েছেন। তবে মামলার অন্য দুই আসামি—শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামাল—এখনও পলাতক। এর আগে, গত ২৪ জুন এই মামলার পরবর্তী শুনানির তারিখ হিসেবে আজকের দিন ধার্য করা হয়। ১ জুন ট্রাইব্যুনাল আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযোগ (ফর্মাল চার্জ) আমলে নেয়, এবং ১৬ জুন পলাতক দুই আসামিকে হাজির করার নির্দেশ দেয়। পাশাপাশি, পলাতক আসামিদের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী নিয়োগের সিদ্ধান্তও দেয় ট্রাইব্যুনাল। প্রসিকিউশনের অভিযোগপত্র অনুযায়ী, তিনজনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের পাঁচটি পৃথক অভিযোগ আনা হয়েছে। আনুষ্ঠানিক অভিযোগপত্রটি মোট ৮ হাজার ৭৪৭ পৃষ্ঠার, যার মধ্যে: তথ্যসূত্র: ২ হাজার ১৮ পৃষ্ঠা, জব্দ তালিকা ও দালিলিক প্রমাণ: ৪ হাজার ৫ পৃষ্ঠা, শহীদদের তালিকা ও বিবরণ: ২ হাজার ৭২৪ পৃষ্ঠা এই মামলায় সাক্ষী হিসেবে রাখা হয়েছে ৮১ জনকে।
জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি চলছে।
আজ মঙ্গলবার (১ জুলাই) এ শুনানি অনুষ্ঠিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে ট্রাইব্যুনালের তিন সদস্যের একটি বিচারিক প্যানেল শুনানি পরিচালনা করছেন। প্যানেলের অন্য দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারপতি মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
এদিন সকালে সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। তিনি বর্তমানে গ্রেফতার অবস্থায় রয়েছেন। তবে মামলার অন্য দুই আসামি—শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামাল—এখনও পলাতক।
এর আগে, গত ২৪ জুন এই মামলার পরবর্তী শুনানির তারিখ হিসেবে আজকের দিন ধার্য করা হয়। ১ জুন ট্রাইব্যুনাল আনুষ্ঠানিকভাবে অভিযোগ (ফর্মাল চার্জ) আমলে নেয়, এবং ১৬ জুন পলাতক দুই আসামিকে হাজির করার নির্দেশ দেয়। পাশাপাশি, পলাতক আসামিদের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী নিয়োগের সিদ্ধান্তও দেয় ট্রাইব্যুনাল।
প্রসিকিউশনের অভিযোগপত্র অনুযায়ী, তিনজনের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের পাঁচটি পৃথক অভিযোগ আনা হয়েছে। আনুষ্ঠানিক অভিযোগপত্রটি মোট ৮ হাজার ৭৪৭ পৃষ্ঠার, যার মধ্যে: তথ্যসূত্র: ২ হাজার ১৮ পৃষ্ঠা, জব্দ তালিকা ও দালিলিক প্রমাণ: ৪ হাজার ৫ পৃষ্ঠা, শহীদদের তালিকা ও বিবরণ: ২ হাজার ৭২৪ পৃষ্ঠা
এই মামলায় সাক্ষী হিসেবে রাখা হয়েছে ৮১ জনকে।