Times Today
অনুসন্ধান করতে টাইপ করুন

সৌদিতে চার মাসে ১০০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

সৌদিতে চার মাসে ১০০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরবে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত অন্তত দু’জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়ছে। শনিবার দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে ওই দুই ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের তথ্য জানানো হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরের এখন পর্যন্ত দেশটিতে কমপক্ষে ১০০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে জড়িত সৌদি দুই নাগরিকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। সন্ত্রাসী সংগঠনে যোগদান এবং বিদেশে প্রশিক্ষণ শিবিরে বিস্ফোরক তৈরির প্রশিক্ষণ নেওয়ার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন তারা।

বিবৃতিতে সৌদির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, দেশের সংশ্লিষ্ট আদালতে তাদের স্থানান্তর করার পর দীর্ঘ শুনানি হয়েছে। সেখানে তাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত হওয়ার পর আদালত মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আদেশ জারি করে রায় ঘোষণা করেছিলেন।

ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি বছরের এখন পর্যন্ত সৌদি আরবে কমপক্ষে ১০০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। যাদের মধ্যে ৫৯ জনের বিরুদ্ধে মাদক সংক্রান্ত অপরাধের অভিযোগ ছিল। মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা ব্যক্তিদের মধ্যে অন্তত ৪৩ জনই বিদেশি।

সৌদি আরবে হত্যা, সন্ত্রাসী হামলার পাশাপাশি মাদক চোরাচালান ও পাচারের ঘটনায় দোষীদের বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের সাজা কার্যকর করা হয়। বিভিন্ন সময়ে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা সৌদি আরবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের তীব্র নিন্দা জানায়।

মানবাধিকার সংগঠন রিপ্রিভের প্রধান জিদ বাসিউনি এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘‘সৌদি আরব নিজেকে ইতিবাচক কূটনৈতিক শক্তি হিসেবে উপস্থাপন করলেও আন্তর্জাতিক অংশীদাররা দেশটির মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘনের বিষয়টি উপেক্ষা করছে।’’

তিনি বলেন, ‘‘এর ফল কী? জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত ১০০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে; যার অর্ধেকের বেশি হয়েছে প্রাণঘাতী নয়—এমন মাদক সংশ্লিষ্ট অপরাধে। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৩৪৫।’’


সৌদি আরব প্রায় তিন বছর বিরতির পর ২০২২ সালের শেষের দিকে পুনরায় মাদক সংশ্লিষ্ট অপরাধে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা শুরু করে।

এএফপির পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশটিতে গত বছর অন্তত ৩৩৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়; যা ২০২৩ সালের ১৭০ জনের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ এবং ২০২২ সালের ১৯৬ জনের চেয়ে অনেক বেশি।

গত মাসে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল এক বিবৃতিতে সৌদি আরবে ‘‘মাদক সংক্রান্ত অপরাধে মৃত্যুদণ্ডের উদ্বেগজনক বৃদ্ধির’’ কড়া সমালোচনা করে। বিশ্বে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরে সৌদি আরব অন্যতম শীর্ষ স্থানে রয়েছে। ২০২২ সালের মার্চে একদিনে ৮১ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে দেশটি বিশ্বজুড়ে তীব্র নিন্দা ও সমালোচনার মুখে পড়েছিল।

সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের নেতৃত্বে তেলনির্ভর অর্থনীতি থেকে সরে এসে পর্যটন ও ক্রীড়াক্ষেত্রে বড় বিনিয়োগ করছে—যেমন ২০৩৪ সালের ফুটবল বিশ্বকাপ আয়োজনের পরিকল্পনা করছে দেশটি। তবে মানবাধিকারকর্মীদের মতে, ‘‘উদার ও সহনশীল সমাজ’’ গড়তে ক্রাউন প্রিন্সের ভিশন-২০৩০ সংস্কার পরিকল্পনার মূল  যে ভিত্তি রয়েছে, সেটিকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের এই প্রবণতা।

যদিও সৌদি কর্তৃপক্ষের দাবি, জনশৃঙ্খলা রক্ষায় মৃত্যুদণ্ড অপরিহার্য এবং কেবল সব ধরনের আপিল প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পরই তা কার্যকর করা হয়।


সূত্র: এএফপি।



তিন মাসে ব্যাংকে আমানত বেড়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকা

তিন মাসে ব্যাংকে আমানত বেড়েছে ৪০ হাজার কোটি টাকা

সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশিপ থেকে ভারতের নাম প্রত্যাহার

সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশিপ থেকে ভারতের নাম প্রত্যাহার

লন্ডন বৈঠকে দলীয় রাজনীতির বিশুদ্ধতা ও সংস্কার প্রাধান্য পাক

লন্ডন বৈঠকে দলীয় রাজনীতির বিশুদ্ধতা ও সংস্কার প্রাধান্য পাক

বাকিংহাম প্যালেসে রাজা চার্লসের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

বাকিংহাম প্যালেসে রাজা চার্লসের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

২৪২ আরোহীর কেউই হয়তো বেঁচে নেই: পুলিশ

২৪২ আরোহীর কেউই হয়তো বেঁচে নেই: পুলিশ

জীবননগরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের মাঝে জামায়াতের আর্থিক সহায়তা

জীবননগরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের মাঝে জামায়াতের আর্থিক সহায়তা

জুলাই ঘোষণাপত্র’ বাস্তবায়ন না হলে দেশে আবারও স্বৈরাচার মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে

জুলাই ঘোষণাপত্র’ বাস্তবায়ন না হলে দেশে আবারও স্বৈরাচার মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে

মাজারে গামছা পড়া অবস্থায় মাজারে শুয়ে আছেন বিখ্যাত চলচিত্র ও নাট্যকার সমু চৌধুরী

মাজারে গামছা পড়া অবস্থায় মাজারে শুয়ে আছেন বিখ্যাত চলচিত্র ও নাট্যকার সমু চৌধুরী

কেন পড়বো বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ?

কেন পড়বো বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ?

মানুষ আর মার্কা দেখে ভোট দেবে না ব্যক্তি দেখে ভোট দিবে : শামীম কামাল

মানুষ আর মার্কা দেখে ভোট দেবে না ব্যক্তি দেখে ভোট দিবে : শামীম কামাল

রাজাপুরে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জমি দখলের চেষ্টা, পরিবার অবরুদ্ধ — এলাকায় চরম উত্তেজনা

রাজাপুরে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে জমি দখলের চেষ্টা, পরিবার অবরুদ্ধ — এলাকায় চরম উত্তেজনা

ভারতের ইতিহাসে ভয়াবহ যত প্লেন দুর্ঘটনা

ভারতের ইতিহাসে ভয়াবহ যত প্লেন দুর্ঘটনা

ভারতেই প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭

ভারতেই প্রথমবারের মতো বিধ্বস্ত হলো বোয়িং ৭৮৭

ভারতে প্লেন দুর্ঘটনা: প্রশ্নের মুখে এয়ার ইন্ডিয়ার সুরক্ষা

ভারতে প্লেন দুর্ঘটনা: প্রশ্নের মুখে এয়ার ইন্ডিয়ার সুরক্ষা

মেডিকেলের ছাত্রাবাসে বিধ্বস্ত হয় প্লেনটি

মেডিকেলের ছাত্রাবাসে বিধ্বস্ত হয় প্লেনটি

লাল সবুজের পতাকা উড়লো গ্রেট ওয়ালে: শেরপুরের সেলিমের জয়ে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশ

লাল সবুজের পতাকা উড়লো গ্রেট ওয়ালে: শেরপুরের সেলিমের জয়ে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশ

“নবারুণ প্রিমিয়ার লিগ” সিজন-৬ এর ট্রফি উন্মোচন

“নবারুণ প্রিমিয়ার লিগ” সিজন-৬ এর ট্রফি উন্মোচন

বিএনপিকে ল্যাং মারতে যেয়ে নিজেদের ঠ্যাং না ভেঙ্গে যায়, প্রিন্স

বিএনপিকে ল্যাং মারতে যেয়ে নিজেদের ঠ্যাং না ভেঙ্গে যায়, প্রিন্স

বটি দিয়ে কুপিয়ে দুই সন্তানকে হ*ত্যা করেন মা

বটি দিয়ে কুপিয়ে দুই সন্তানকে হ*ত্যা করেন মা

ধর্ষণ নয়, ষড়যন্ত্র: ছেলের নির্দোষ প্রমাণে সংবাদ সম্মেলন মায়ের

ধর্ষণ নয়, ষড়যন্ত্র: ছেলের নির্দোষ প্রমাণে সংবাদ সম্মেলন মায়ের

আপন দুই ভাইসহ সড়ক দুর্ঘটনায় তিন বৃদ্ধা নিহত

আপন দুই ভাইসহ সড়ক দুর্ঘটনায় তিন বৃদ্ধা নিহত

নোয়াখালীতে কৃষককে মারধর ও জমি দখলের অভিযোগ যুবদল নেতার বিরুদ্ধে

নোয়াখালীতে কৃষককে মারধর ও জমি দখলের অভিযোগ যুবদল নেতার বিরুদ্ধে

ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীর উন্নয়নে সরকারিভাবে পৃথক অধিদপ্তর গঠন করা হবে

ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠীর উন্নয়নে সরকারিভাবে পৃথক অধিদপ্তর গঠন করা হবে

ইউপি সদস্যর বাড়িতে বিয়ের দাবিতে চাচির অনশন

ইউপি সদস্যর বাড়িতে বিয়ের দাবিতে চাচির অনশন

আম পাড়াকে কেন্দ্র করে ঝগড়ায় প্রাণ গেলো রোজাদার নারীর

আম পাড়াকে কেন্দ্র করে ঝগড়ায় প্রাণ গেলো রোজাদার নারীর

দু'শ টাকার জন্য বন্ধুদের হাতে বন্ধু খুন, পুলিশের উপস্থিতিতে আসামীপক্ষের ধান বিক্রি

দু'শ টাকার জন্য বন্ধুদের হাতে বন্ধু খুন, পুলিশের উপস্থিতিতে আসামীপক্ষের ধান বিক্রি

বকশীগঞ্জে মসজিদের জমি দখল ও কবরস্থানের জমি বিক্রির প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

বকশীগঞ্জে মসজিদের জমি দখল ও কবরস্থানের জমি বিক্রির প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

সাভার উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার্স সোসাইটি (সুজ) এর ২৮ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি গঠিত হয়েছে

সাভার উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার্স সোসাইটি (সুজ) এর ২৮ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি গঠিত হয়েছে

শিশু বাচ্চা নিয়ে বাড়ি যাচ্ছিলো পিতা, শিশু ছিনতাইকারী বলে বেধড়ক পেটালো জনতা

শিশু বাচ্চা নিয়ে বাড়ি যাচ্ছিলো পিতা, শিশু ছিনতাইকারী বলে বেধড়ক পেটালো জনতা

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ থেকে স্বৈরাচার হাসিনার পতন সবক্ষেত্রেই অগ্রণী ভুমিকায় সিরাজগঞ্জের মানুষ, বাচ্চু

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ থেকে স্বৈরাচার হাসিনার পতন সবক্ষেত্রেই অগ্রণী ভুমিকায় সিরাজগঞ্জের মানুষ, বাচ্চু

সব খবর